1. nazirhossen6120@gmail.com : দৈনিক লোকবাণী : দৈনিক লোকবাণী
  2. info@www.lokobani.com : দৈনিক লোকবাণী :
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
তালা-কলারোয়া আসনের অভিভাবক হিসেবে আবারও এগিয়ে আসছেন হাবিবুল ইসলাম হাবিব নওগাঁয় মহিলা ভুয়া পুলিশ সদস্যসহ ৬ জন গ্রেপ্তার বিরামপুরে ক্লাস্টার ডেভেলপমেন্ট প্লান্ট শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের আয়োজনে সুধী সমাবেশে মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক এনআরবি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত ঐক্যফ্রন্টের বিশ্ব এক নতুন মঞ্চ-অভিবাসীদের পাশে দাঁড়াতে হবে দেবহাটায় প্রশাসনের আয়োজনে তারুণ্যের উৎসব (২য় পর্যায়) উদযাপনে প্রস্তুতি সভা ভাঙা স্বপ্নের ছায়া বিস্ফোরক মামলায় স্বপ্নপুরী মালিক দেলোয়ার হোসেন সহ ১০জন আটক জেলার। সদর ইউনিয়ন। বিএনপি’র কমিটি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণাঃ

মাধবপুর মিঠাপুকুর গ্রামের রাস্তার বেহাল দশা,বৃষ্টি হলেই স্কুলে যাওয়া বন্ধ শিক্ষার্থীদের

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ রুবেল মিয়া ,মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি।

মাধবপুর উপজেলার আদাঐর ইউনিয়নের মিঠাপুকুর গ্রামের সিএনজি স্টেশন থেকে আধা কিঃমিঃ পশ্চিম দিকে মিঠাপুকুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ,এই জায়গাটুকু কাঁচা রাস্তা।

সামান্য বৃষ্টিতেই কাদা ও পানিতে একাকার হয়ে রাস্তায় চলাচলের অনূপযোগী হয়ে পড়ে।

এই রাস্তা দিয়ে মিঠাপুকুর গ্রামের তিনটি পাড়ার প্রায় ১০০/১৫০জন ছাত্র-ছাত্রী স্কুলে যাওয়া আসা করে,আবার গ্রামের মানুষ জুম্মা নামাজ পড়তে এই রাস্তা দিয়েই মিঠাপুকুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে আসতে হয়।অথচ এই রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ যে একটু বৃষ্টি হলেই মানুষ আর চলাফেরা করতে পারে না,ফলে ছাত্র -ছাত্রীদের স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়।আর মুসল্লীরা অনেক কষ্ট করে মসজিদে আসতে হয়,তিন পাড়ার হাজার মানুষের তো আর কষ্টের কোন শেষ নাই।

বর্ষা মৌসুমে কাদা জমে থাকায় যান চলাচল তো দূরে থাক, নিরাপদে হাঁটতেও পারেন না এই পাড়ার বাসিন্দারা।এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের।

স্থানীয়দের অভিযোগ, জনপ্রতিনিধিরা বারবার আশ্বাস দিলেও কাজ করেনি ফলে পাকা রাস্তা যেন স্বপ্নই থেকে যাচ্ছে। স্থানীয়রা জানান, বৃষ্টি হলেই রাস্তায় পানি জমে কাদায় পরিণত হয়। রাস্তায় পা ফেলা দুষ্কর এই বেহাল রাস্তা দিয়েই কৃষকদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারজাত করতে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়। রোগী নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যেতেও কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের সময় পিচ্ছিল কর্দমাক্ত রাস্তায় পড়ে গিয়ে গড়াগড়ি খেতে হয় শিক্ষার্থীদের।

এখানকার কয়েক জন শিক্ষার্থীরা জানায়, বৃষ্টির সময় স্কুলে যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। হাতে জুতা নিয়ে কাদা মাড়িয়ে অনেক কষ্টে স্কুলে যেতে হয়। অনেক সময় কাদায় পা পিছলে পড়ে যায় কেউ কেউ।তাই বৃষ্টির দিন গুলো বা যখনই রাস্তা খারাপ থাকে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি কম থাকে।

গ্রামের বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব সিরাজুল ইসলাম সেরু মিয়া জানান,গ্রামের এই রাস্তার জন্য আমরা বহু বছর যাবত কষ্ট করে আসছি যেকোন নির্বাচন আসলে জনপ্রতিনিধিরা আশ্বাস দেয় রাস্তা করে দিবে,কিন্তু নির্বাচন শেষে আর কাউকে পাওয়া যায় না।এই রাস্তাটি যদি অন্তত ইট সলিং ও করে দেয় তাহলেও আমরা কিছুটা হলেও শান্তি পাইতাম।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট