1. nazirhossen6120@gmail.com : দৈনিক লোকবাণী : দৈনিক লোকবাণী
  2. info@www.lokobani.com : দৈনিক লোকবাণী :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বগুড়ায় খেঁজুরের কাঁচা রস পানে প্রাণ গেল ৬ বছরের মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর দেবহাটায় শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস উপলক্ষ্যে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও আলোচনা সভা বগুড়ায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বশীল পুলিশ কর্তারা পুরস্কৃত!! গোবিন্দগঞ্জ–বিরামপুর মহাসড়কে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু বগুড়ায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বশীল পুলিশ কর্তারা পুরস্কৃত!! সাতক্ষীরায় জামায়াতের পথসভায় অংশ নিয়ে বরখাস্ত যশোরের পুলিশ সদস্য মহিবুল্লাহ সাতক্ষীরার তলুইগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকেরর বিরুদ্ধে সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ টাঙ্গাইলে প্রতারণার মামলার পর বাদীর স্বামীকে লক্ষ্য করে মিথ্যা কাউন্টার মামলা ও অপপ্রচার: সাইবার ক্রাইমে অভিযোগ হাদী ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিরামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল বগুড়ায় ট্রাক ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১ ও আহত ৩

জাল সনদে চাকরি প্রধান শিক্ষককে সাত বছরের সশ্রম কারাদন্ড

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৪৮ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ আবু সাইদ শওকত আলী , ঝিনাইদহঃ
জাল সনদে চাকরি, প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে ঝিনাইদহের এক প্রধান শিক্ষককে ৭ বছর সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকার অর্থদন্ড দিয়েছেন  ঝিনাইদহের একটি বিচারিক আদালত। বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালতের বিচারক মোঃ মাসুদ আলী এই রায় ঘোষনা করেন।
দন্ডিত ব্যক্তির নাম রণি আক্তার। তিনি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার দুর্গাপুর নারায়নপুর পুটিয়া গ্রামের নরুল ইসলামের ছেলে এবং স্থানীয় গোয়ালপাড়া অধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন-সালেহা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক। ২০২৪ সালের ১৪ নভেম্বর ওই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাসরিন আক্তার রণি আক্তারের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও জাল সনদ দিয়ে চাকরী করার অভিযোগে একটি মামলা করেন।
বিজ্ঞ আদালত সাক্ষ্য প্রমান শেষে অভিযোগ সত্য প্রমানিত হয় উল্লেখিত রায় প্রদান করেন। সরকার পক্ষে এ্যাড এ এস এম রাকিবুল হাসান ও আসামী পক্ষে তারিকুল ইসলাম মামলাটি পরিচালক করেন।

মামলা সুত্রে জানা গেছে, আসামী রণি আক্তার গোয়ালপাড়া অধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন-সালেহা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসাবে কর্মরত ছিলেন। তিনি শিক্ষক নিবন্ধন ও বিএড সনদ পত্র জাল জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি  করে তা সঠিক বলে বিদ্যালয়ে চাকরি করে আসছিলেন। চাকরী করার সুবাদে তিনি নিয়োগ বানিজ্যসহ স্কুলের লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০২২ সালের জুলাই মাসে বিদ্যালয়টি এমপিও ভুক্ত হয়। এমপিও ভুক্ত হওয়ার পর আসামী রণি আক্তার তার সরকারী বেতন ভাতা প্রাপ্তির লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর তার শিক্ষক নিবন্ধন ও বিএড সনদ পত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দাখিল করেন। আসামীর দাখিলকৃত শিক্ষক নিবন্ধন ও বিএড সনদসহ অন্যান্য কাগজ পত্র যাছাই বাছাই অন্তে সংশ্লিষ্ট কর্তৃকপক্ষ ভুয়া ও জাল বলে প্রমাণ করেন  এবং তার সরকারী বেতন ভাতা বাতিল করেন।
আসামী উক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকাবস্থায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আয়কৃত টাকা ও কাগজপত্র বুঝিয়ে না দিয়ে ২০২৪ সালের ৯ আগষ্ট বিদ্যালয় থেকে পালিয়ে আত্মগোপন করেন। রায় ঘোষনার সময় আসামী রণি আক্তার উপস্থিত ছিলেন। তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট