রিয়াজুল ইসলাম আলম,, দেবহাটা প্রতিনিধি।।
দেবহাটা থানার আয়োজনে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দূর্গাপূজা উদযাপনে বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ২২ সেপ্টেম্বর সকাল ১১টায় দেবহাটা থানার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন দেবহাটা থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম কিবরিয়া হাসান। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী পুলিশ সুপার দেবহাটা সার্কেল হাফিজুর রহমান। দেবহাটা থানার এসআই রিয়াজুল ইসলামের সঞ্চালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন দেবহাটা থানার ওসি (তদন্ত) নজরুল ইসলাম, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি মাহবুবুল আলম, দেবহাটা উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব ও জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য মহিউদ্দিন সিদ্দিকী, দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওঃ অলিউল ইসলাম, পারুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক বাবু, কুলিয়া ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রভাস চন্দ্র মন্ডল,
দেবহাটা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি আর.কে.বাপ্পা, দেবহাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি খায়রুল আলম, দেবহাটা রিপোর্টার্স সাধারন সম্পাদক মেহেদী হাসান কাজল, সাংগঠনিক সম্পাদক কে.এম রেজাউল করিম, দপ্তর সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম আলম, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাতক্ষীরা কমিটির সাবেক সদস্য ইমরান বাশার, গাজীরহাট মন্দির কমিটির সভাপতি পারুলিয়া মন্দির কমিটির সভাপতি পলাশ চন্দ্র মন্ডল, পারুলিয়া সন্নাসখোলা মন্দিরের সভাপতি সুজয় ঘোষ, উত্তর পারুলিয়া মন্দির কমিটির সভাপতি মদুসুদন দাস, বহেরা মন্দির কমিটির সভাপতি প্রধান শিক্ষক নিত্যনন্দ সরকার, পূর্বকুলিয়া মন্দির কমিটির সাধারন সম্পাদক প্রধান শিক্ষক অনুপ কুমার দাস, সুবর্নাবাদ মন্দির কমিটির সভাপতি মৃনাল কান্তি দাস, সখিপুর পালপাড়া মন্দির কমিটির সভাপতি শংকর পাল, টাউনশ্রীপুর পালপাড়া মন্দির কমিটির সভাপতি সাবেক প্রধান শিক্ষক অমর চন্দ্র পাল, টাউনশ্রীপুর মন্দির কমিটির সভাপতি কিশোরী মোহন, শ্যামনগর মন্দির কমিটির সভাপতি সুনীল সরকার, পারুলিয়া জেলিয়াপাড়া মন্দির কমিটির সভাপতি দিলীপ সরকার প্রমুখ। সভায় শারদীয় দূর্গাপূজা স্বাড়ম্বরভাবে ও শান্তিপূর্নভাবে উদযাপনে প্রতিটি মন্দিরে নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক, সিসি ক্যামেরা, মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, বিসর্জনের দিন সন্ধ্যা ৭টার আগে বিসর্জন করা, যানজট নিরসনে কার্য্যকরী পদক্ষেপ গ্রহনসহ শান্তিপূর্ণভাবে পূজা উদযাপনের সার্বিক বিষয় নিশ্চিত করার জন্য আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। এবছর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পূজা উদযাপনে সর্বদা তাদের দায়িত্ব পালন করবে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়।