
মোঃ জামাল উদ্দিন সাতক্ষীরা থেকেঃ
২৫ শে জুন বুধবার ২০২৫
সাতক্ষীরার শ্যামনগর সুন্দরবন
দেশের দক্ষিণবঙ্গ খ্যাত খুলনা বিভাগের অন্যতম জেলা সাতক্ষীরা।বনবিভাগের প্রধান কার্যালয় এই জেলার শ্যামনগর উপজেলার বুড়িবুড়িগোয়ালিনী অবস্থিত।
গভীর অনুসন্ধানে উঠে এসেছে,সুন্দরবন সংলগ্ন উপকূলীয় জনগোষ্ঠী তার মধ্যে অন্যতম কয়রা গোলখালি ঘড়িলাল গাবুরা মীরগান সহ অসংখ্য এলাকা হাজার নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও একদল কুচক্রী মহল প্রতিনিয়ত সুন্দরবনে হরিণ শিকারে নিমিত্তে ফাঁদ পেতে চলেছে।
কোনভাবে বন বিভাগের কাছে খবর আসলে তাৎক্ষণিক আইনত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস জানান। টহলকৃত অবস্থায় বন বিভাগের সদস্য, সিপিসি সদস্য হরিণের শিকারের ফাঁদ অনেকবার উদ্ধার করেছেন।কখনো জীবিত আবার কখনো মৃত।
মূলত বিশ্বের একক ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন দর্শনীয় ও প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর।সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধকালীন সময় বিশেষ করে, কাকড়ার প্রজনন মৌসুম হিসেবে চিহ্নিতকরণ করা হয়েছে।যে কারণবশত জীববৈচিত্রের বংশবিস্তার এবং সুরক্ষার নিমিত্তে তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।অভিযোগে প্রকাশ, বেপরোয়া একদল হরিণ শিকারি চক্র রাতের আঁধারে হরিণ শিকারের পায়তারা চালাচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
গাবুরা ঘড়িলাল মিরগাং কয়রা এ সকল স্থানে বিভিন্ন চক্র সক্রিয়।এই বিষয়ে রেঞ্জ সহকারি এবিএম হাবিবুর ইসলাম বলেন বনবিভাগ সর্বদা সোচ্চার এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সুন্দরবন রক্ষা করার দায়িত্ব আপনার আমার, আমাদের সকলের।এটা আমাদের দেশীয় গৌরব সঠিক ইনফরমেশন পেলেই দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান
সতর্ক এবং সজাগ অবস্থানে রয়েছে বনবিভাগ।উপকূলীয় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মানবতায় যেটুকু সম্ভব সেটুকু মানানসই। ছবিটি বিগত দিনের হরিণ শিকারিদের হাত থেকে উদ্ধার মুহূর্ত। সম্প্রতি সাবেক সংসদ গাজী নজরুল ইসলাম দরিদ্র হতদরিদ্র জেলে বাওয়ালিদের প্রতি সদয় ব্যবহার করার আহ্বান জানিয়েছেন।।।